বেপারীপাড়া গ্রামের একটি তাজা প্রান প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনা কেরে নিল। আজ ভোরে।যার সাবলীল কথা,সমাজিক দ্বায়িত্ব, চাকুরী জীবনের দ্বায়িত্ব, পারিবারিক দ্বায়িত্ব কর্তব্য অনুকরণীয় প্রজম্মের। তিনি প্রয়াত যাদব চন্দ্র বড়ুয়ার জ্যৈষ্ঠ সন্তান বাবু সুচয়ন বড়ুয়া কচি,মনে হাজারো উৎকন্টা,শতজনের বাধা ফেরিয়ে চট্টগ্রাম সরকারী শশ্মান চাদঁগাও উপস্হিত হয়েছিলাম সকাল সাড়ে ১০টায় যা জীবনে প্রথম দেখলাম মৃত্যুঃ ব্যাক্তির দ্বারে কাছে কোন জ্ঞাতিমিত্ররা নেই,যারা ছিলেন অতি আপনজন সবাইতো সামাজিক দুরত্বে অবস্হান করছে। শুধু “নিভয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছে “কোয়ান্টাম মেথড “যাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার নেই।
সুচয়ন বড়ুয়া কচিকে পুণ্য দিতে উপস্হিত হয়েছিল পুজ্য মৈত্রীপ্রিয় মহাথেরো, এল,অনুরুদ্ধ মহাথেরো, এস লোকজিৎ থেরো,ড সুমনপ্রিয় থেরো,আরেকজন ভিক্ষু চাদঁগাও শশ্মান বিহারাধিপতি। ভান্তেদের প্রতি অসীম অশেষ কৃতজ্ঞতা, যারা মহামারীর মহাতাণ্ডবকে উপেক্ষা স্বজাতির সেবা দিচ্ছেন।কচি তোমার অকাল প্রয়াণে জম্মভুমি বেপারীপাড়া গ্রামের আবাল বৃদ্ধ বনিতা শোকাহত।
রত্নাংকুর সভার সকল কর্মকতা বেদনাহত ভাবিত।আমরা রত্নাংকুর বিহারের ভিক্ষু শ্রামন সেবক সকলেই আহত।পুণ্যারাশী দান করছেন সকলেই। তুমি পরলোকে নন্দিত জীবনাধিকারী হও।
Leave a Reply